[পূর্ব প্রকাশের পর]
ভিক্টোরিয়া টিউব স্টেশন থেকে বের হয়ে মিনিট দশেক হেটে ভিক্টোরিয়া কোচ স্টেশনের ডিপার্চার টারমিনালে পৌছে দেখি আরো প্রায় আধা ঘন্টা বাকী আছে আমার নিউক্যাসেলের কোচ ছাড়তে। দেখালাম ওই যে ওই পাশে এরাইভাল
টার্মিনাল। এখানে দুইটা টার্মিনাল। একটা এরাইভাল এবং একটা ডিপার্চার। কোথা থেকে টিকেট করতে হয় দেখিয়ে দিলাম। বলে দিলাম তোমার কোথাও যেতে হলে এত দূরে এসে টিকেট করতে যেও না। বাসা থেকে বা কাছের সাইবার ক্যাফে থেকে অনলাইনে
ছবিঃ ভিক্টোরিয়া কোচ স্টেশন, ডিপারচার টার্মিনাল, লন্ডন।
ন্যাশনাল এক্সপ্রেস বা মেগা বাসের টিকেট করে নিও। আরো একটু এদিক ওদিক ঘোরা ঘুরি করলাম। খুকু স্টেশনের ভিতরের দোকান থেকে আমার রাস্তায় খাবার জন্য কয়েকটা সিঙ্গারা আর স্যান্ডউইচ কিনে ব্যাগে ভরে দিয়ে বলল মনে করে খেও। কোথা দিয়ে আমার কোচ যাবে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জেনে বললঃ তাহলে বার্মিংহামে যখন থামবে তখন এগুলি খেয়ে নিও মনে করে। আচ্ছা আব্বু তুমি এ জন্যে ভেবো না।
দেয়ালে লাগানো ঘড়িতে সময় দেখে বললাম
আব্বু, আমি তাহলে গাড়িতে উঠি?
আচ্ছা, সাবধানে থেকো।
হাতের ব্যাগটা নিয়ে আস্তে আস্তে গেট পেরিয়ে কোচে উঠে বসলাম। কয়েক মিনিটের মধ্যে কোচ ছেড়ে টার্মিনাল থেকে বের হয়ে বাকিংহাম প্যালেস রোডের ডানে টার্ন নিয়েই ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়াল। জানালার পর্দা সরানো ছিল, দেখলাম আমার খুকু একটা চায়ের গ্লাস হাতে রাস্তা পার হচ্ছে।
[আপাতত এই পর্যন্তই লিখা হয়েছে, পরে যদি সময় করতে পারি তখন আবার পরের অংশ লিখার চেষ্টা করব]
ভিক্টোরিয়া টিউব স্টেশন থেকে বের হয়ে মিনিট দশেক হেটে ভিক্টোরিয়া কোচ স্টেশনের ডিপার্চার টারমিনালে পৌছে দেখি আরো প্রায় আধা ঘন্টা বাকী আছে আমার নিউক্যাসেলের কোচ ছাড়তে। দেখালাম ওই যে ওই পাশে এরাইভাল
টার্মিনাল। এখানে দুইটা টার্মিনাল। একটা এরাইভাল এবং একটা ডিপার্চার। কোথা থেকে টিকেট করতে হয় দেখিয়ে দিলাম। বলে দিলাম তোমার কোথাও যেতে হলে এত দূরে এসে টিকেট করতে যেও না। বাসা থেকে বা কাছের সাইবার ক্যাফে থেকে অনলাইনে
ছবিঃ ভিক্টোরিয়া কোচ স্টেশন, ডিপারচার টার্মিনাল, লন্ডন।
ন্যাশনাল এক্সপ্রেস বা মেগা বাসের টিকেট করে নিও। আরো একটু এদিক ওদিক ঘোরা ঘুরি করলাম। খুকু স্টেশনের ভিতরের দোকান থেকে আমার রাস্তায় খাবার জন্য কয়েকটা সিঙ্গারা আর স্যান্ডউইচ কিনে ব্যাগে ভরে দিয়ে বলল মনে করে খেও। কোথা দিয়ে আমার কোচ যাবে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জেনে বললঃ তাহলে বার্মিংহামে যখন থামবে তখন এগুলি খেয়ে নিও মনে করে। আচ্ছা আব্বু তুমি এ জন্যে ভেবো না।
দেয়ালে লাগানো ঘড়িতে সময় দেখে বললাম
আব্বু, আমি তাহলে গাড়িতে উঠি?
আচ্ছা, সাবধানে থেকো।
হাতের ব্যাগটা নিয়ে আস্তে আস্তে গেট পেরিয়ে কোচে উঠে বসলাম। কয়েক মিনিটের মধ্যে কোচ ছেড়ে টার্মিনাল থেকে বের হয়ে বাকিংহাম প্যালেস রোডের ডানে টার্ন নিয়েই ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়াল। জানালার পর্দা সরানো ছিল, দেখলাম আমার খুকু একটা চায়ের গ্লাস হাতে রাস্তা পার হচ্ছে।
[আপাতত এই পর্যন্তই লিখা হয়েছে, পরে যদি সময় করতে পারি তখন আবার পরের অংশ লিখার চেষ্টা করব]
No comments:
Post a Comment
Thank you very much for your comments.