মেঘনা যমুনা পদ্মার সঙ্গমে
দেখেছি বাংলার রূপ
নীল শাড়ী পরা গায়ের বধু
জ্বালায় সুগন্ধি ধূপ
সাঁঝের বেলা দেখো মাটির ঘরে।
দেখেছি বাংলার রূপ
নীল শাড়ী পরা গায়ের বধু
জ্বালায় সুগন্ধি ধূপ
সাঁঝের বেলা দেখো মাটির ঘরে।
মেঘনা নদীর মোহনায় দুপুরে
রেখেছে ঘিরে বালুচরে মেঘের ছায়ায়
ঢেউ জাগে ঝিকিমিকি উত্তাল সাগরে।
রেখেছে ঘিরে বালুচরে মেঘের ছায়ায়
ঢেউ জাগে ঝিকিমিকি উত্তাল সাগরে।
এখানে পাখি ডাকে নদীর তীরে
দামাল ছেলে মাখে পথের ধুলা
সাম্পান মাঝী গান গেয়ে ভীরে
কভু যায় কি তারে ভোলা।
দামাল ছেলে মাখে পথের ধুলা
সাম্পান মাঝী গান গেয়ে ভীরে
কভু যায় কি তারে ভোলা।
নীলিমা সুদূর সীমানায়
সোনালী সূর্য উকি দেয়
রাঙ্গা মাটির ওই পাহাড়ে
প্রভাতে নবীণ সাথী ঘুম ভেঙ্গে দেখ জেগে।
সোনালী সূর্য উকি দেয়
রাঙ্গা মাটির ওই পাহাড়ে
প্রভাতে নবীণ সাথী ঘুম ভেঙ্গে দেখ জেগে।
ভুমিকাঃ ১৯৯১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে কোন চাঁদিনী ভরা রাতে বিআরটিসি এর নাইট কোচে খুলনা যাবার পথে পদ্মা নদী পার হবার সময় ফেরি থেকে নেমে ডে্কে হাটা হাটি করছিলাম। প্রায় ও পাড়ের কাছাকাছি চলে গেছি এমন সময় হঠাত্ এ পাড়ে আমার নিজ গ্রামের দিকে চোখ পরে গেল। সে কি অপূর্ব মাধুরী মেশান জোসনা ভেজা পল্লি মায়ের রূপ। সঙ্গে সঙ্গে ফেরির ডেক থেকে কোচে উঠে এসে খবরের কাগজে লিখে ফেললাম।
No comments:
Post a Comment
Thank you very much for your comments.