সুপ্রিয় বন্ধু গন আমরা জানি আপনারা সবাই যারা পিকনিকে যেতে পারেননি বা যারা দেশের বাইরে আছেন তারা এই কয়েকটি ছবির জন্য অধির অপেক্ষায় রয়েছেন। তাই বাড়ি ফিরে দেরি না করে কয়েকটি ছবি আপনাদের দিলাম। পরে আরও ছবি এবং তার সাথে বিস্তারিত বিবরন অনেকেই দিবেন সেগুলি দেখে কিছুটা হলেও তৃপ্তি পাবেন আশা করছি।
১।
ব্যানার লাগান বাস রেডি।
২।
মধুর অপেক্ষা, কখন সবাই আসবে!
৩।
বন্ধু আসেনি বলে ফোনে ডাকছে কাল পুরুষ ভাই
৪।
এবার বাসে ওঠার পালা শুরু। রক্ত নজরুল এবং চারু মান্নান ও তার কণ্যা।
৫।
বখতিয়ার শামিম এবং সহমর্মিনি
আসামি এরশাদ এবং ছোট্ট পরিবার
৬।
সৈকত কাকে কি সংবাদ পাঠাচ্ছে কে জানে!!
৭।
স্পটে এসে গেছি। উপরে তোরণ এবং নিচে সুন্দর ব্যানার।
৮।
রিসিপসনের পালা।
উপরের ছবিঃ ডান থেকে- মুরুব্বি, জামান ভাই, নীল নক্ষত্র এবং ভালবাসার দেয়াল।
নিচের ছবিঃ ডান থেকেঃ ডাক্তার দাউদ, নীল নক্ষত্র, মুরুব্বি, চারু মান্নান ও তার মেয়ে, বখতিয়ার শামিম এবং সর্ব বায়ে সাহাদত উদরাজী।
৯।
সকালের নাশতার পরটা ভাজা হচ্ছে আর সেগুলি নিয়ে টেবিলে পরিবেশনের জনয় করিতকর্মা সৈকত ভাই পাশে অপেক্ষা করছেন। ছোলার ডাল দিয়ে খাসির কলিজা, মিষ্টি, খেজুরের রস আর ভাপা পিঠা মানে রাজকীয় নাশতা। রাতে স্পটে ছিলেন জামান ভাই, লুবনা আপা, জিয়া ভাই ভাবি এবং খালাম্মা (জিয়া ভাই এর মা), মুরুব্বি আর শিবলি ভাই। ইনারা সবাই রাত জেগে আমাদের জন্য এই সব আয়োজন করে রেখেছেন। আহ! ভাবতেও মন ভরে গেছে।(আর কেউ থেকে থাকলে আমি জানি না বলে নাম দিতে পারলাম না এ জন্য ক্ষমা করবেন)
১০।
পুরোদমে চলছে রান্নার আয়োজন।
১১।
সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা মঞ্চে শুরু হল পিকনিকের আনন্দ মেলার অনুষ্ঠানাদি।
মঞ্চে দেখা যাচ্ছে, লুবনা আপা, ফকির আঃ মালেক এবং সাইক্লোন ভাইকে।
১২।
ভাবী টিপ পরাচ্ছেন কাল পুরুষ ভাইকে।
১৩।
হাড়ি ভাঙ্গার চেষ্টা আর ব্যর্থ চেষ্টার খেলা।
১৪।
চৌকষ ক্রিকেটারদের খেলা চলছে।
১৫।
এত ভিড়ের মাঝেও দুজনে দুজনার।
এর পর শুরু হল দুপুরের খাবার দাবার। খাবার টেবিলে ব্যস্ত থাকায় ছবি নিতে পারিনি তবে অনেকেই নিয়েছে তাদের ছবি দেখবেন। আমি কিন্তু বেশি খাইনি। জিয়া ভাই, শিবলি ভাই এবং সৈকত ভাই বারবার এসে খোজ নিচ্ছিলেন রান্না কেমন হয়েছে বা আর কিছু লাগবে কি না।
খাবার পর।
১৬।
[চারু মান্নান, আহমেদ ইউসুফ, দোয়েল এবং রক্ত নজরুল]
ছেলে বেলার দিন গুলি আজ আর আসে না ফিরে
আইসক্রিম ওয়ালা আর ডাকে না মধুর বাঁশীর সুরে!!!
১৭।
কি পরামর্শ হচ্ছে জানি না।
১৮।
শাহী মেজাজে শাহানশাহ আহমেদ ইউসুফ
১৯।
কত দিন পরে………………………………………।
২০।
সেরা আনন্দ
২১।
আনন্দ নৃত্য।
২২।
রাজিন ভাই তার দুলাভাই এর কাছ থেকে লুঙ্গি, টুপি আর গামছা উপহার পেয়ে তাক ধিনা ধিন।
২৩।
মুরুব্বি কণ্যা পৌষালীর চমত্কার নাচ।
২৪।
এই নাচের পরেই লুবনা আপা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
আপনারা যে যেখানে আছেন সবাইকে শুভেচ্ছা এবং যারা এই মহামিলনের আয়োজন করেছেন এবং যারা স্বতস্ফুর্ত ভাবে অংশ গ্রহন করে একে সাফল্যমণ্ডিত করেছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা। আমি অনেক দিন পর এমন একটা অনুষ্ঠানে যেতে পেরে ভীষন ভাবে উপভোগ করেছি।
ছন্দ হিন্দোল দিদির অনুরোধের প্রেক্ষিতে কিঞ্চিত আপডেটঃ-
২৫।
ডানে ইজি রেসিপি এবং বায়ে আমার বড় শাহজাদী।
২৬।
পিকনিকের ভুঁড়ি ভোজনের পর পান দিচ্ছে দাদি ইজি রেসিপি নাতি ডাক্তার দাউদকে। ডাক্তার দাউদের ভাষায় ‘যেন আত্মার আত্মিয়’
১।
ব্যানার লাগান বাস রেডি।
২।
মধুর অপেক্ষা, কখন সবাই আসবে!
৩।
বন্ধু আসেনি বলে ফোনে ডাকছে কাল পুরুষ ভাই
৪।
এবার বাসে ওঠার পালা শুরু। রক্ত নজরুল এবং চারু মান্নান ও তার কণ্যা।
৫।
বখতিয়ার শামিম এবং সহমর্মিনি
আসামি এরশাদ এবং ছোট্ট পরিবার
৬।
সৈকত কাকে কি সংবাদ পাঠাচ্ছে কে জানে!!
৭।
স্পটে এসে গেছি। উপরে তোরণ এবং নিচে সুন্দর ব্যানার।
৮।
রিসিপসনের পালা।
উপরের ছবিঃ ডান থেকে- মুরুব্বি, জামান ভাই, নীল নক্ষত্র এবং ভালবাসার দেয়াল।
নিচের ছবিঃ ডান থেকেঃ ডাক্তার দাউদ, নীল নক্ষত্র, মুরুব্বি, চারু মান্নান ও তার মেয়ে, বখতিয়ার শামিম এবং সর্ব বায়ে সাহাদত উদরাজী।
৯।
সকালের নাশতার পরটা ভাজা হচ্ছে আর সেগুলি নিয়ে টেবিলে পরিবেশনের জনয় করিতকর্মা সৈকত ভাই পাশে অপেক্ষা করছেন। ছোলার ডাল দিয়ে খাসির কলিজা, মিষ্টি, খেজুরের রস আর ভাপা পিঠা মানে রাজকীয় নাশতা। রাতে স্পটে ছিলেন জামান ভাই, লুবনা আপা, জিয়া ভাই ভাবি এবং খালাম্মা (জিয়া ভাই এর মা), মুরুব্বি আর শিবলি ভাই। ইনারা সবাই রাত জেগে আমাদের জন্য এই সব আয়োজন করে রেখেছেন। আহ! ভাবতেও মন ভরে গেছে।(আর কেউ থেকে থাকলে আমি জানি না বলে নাম দিতে পারলাম না এ জন্য ক্ষমা করবেন)
১০।
পুরোদমে চলছে রান্নার আয়োজন।
১১।
সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা মঞ্চে শুরু হল পিকনিকের আনন্দ মেলার অনুষ্ঠানাদি।
মঞ্চে দেখা যাচ্ছে, লুবনা আপা, ফকির আঃ মালেক এবং সাইক্লোন ভাইকে।
১২।
ভাবী টিপ পরাচ্ছেন কাল পুরুষ ভাইকে।
১৩।
হাড়ি ভাঙ্গার চেষ্টা আর ব্যর্থ চেষ্টার খেলা।
১৪।
চৌকষ ক্রিকেটারদের খেলা চলছে।
১৫।
এত ভিড়ের মাঝেও দুজনে দুজনার।
এর পর শুরু হল দুপুরের খাবার দাবার। খাবার টেবিলে ব্যস্ত থাকায় ছবি নিতে পারিনি তবে অনেকেই নিয়েছে তাদের ছবি দেখবেন। আমি কিন্তু বেশি খাইনি। জিয়া ভাই, শিবলি ভাই এবং সৈকত ভাই বারবার এসে খোজ নিচ্ছিলেন রান্না কেমন হয়েছে বা আর কিছু লাগবে কি না।
খাবার পর।
১৬।
[চারু মান্নান, আহমেদ ইউসুফ, দোয়েল এবং রক্ত নজরুল]
ছেলে বেলার দিন গুলি আজ আর আসে না ফিরে
আইসক্রিম ওয়ালা আর ডাকে না মধুর বাঁশীর সুরে!!!
১৭।
কি পরামর্শ হচ্ছে জানি না।
১৮।
শাহী মেজাজে শাহানশাহ আহমেদ ইউসুফ
১৯।
কত দিন পরে………………………………………।
২০।
সেরা আনন্দ
২১।
আনন্দ নৃত্য।
২২।
রাজিন ভাই তার দুলাভাই এর কাছ থেকে লুঙ্গি, টুপি আর গামছা উপহার পেয়ে তাক ধিনা ধিন।
২৩।
মুরুব্বি কণ্যা পৌষালীর চমত্কার নাচ।
২৪।
এই নাচের পরেই লুবনা আপা সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
আপনারা যে যেখানে আছেন সবাইকে শুভেচ্ছা এবং যারা এই মহামিলনের আয়োজন করেছেন এবং যারা স্বতস্ফুর্ত ভাবে অংশ গ্রহন করে একে সাফল্যমণ্ডিত করেছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা। আমি অনেক দিন পর এমন একটা অনুষ্ঠানে যেতে পেরে ভীষন ভাবে উপভোগ করেছি।
ছন্দ হিন্দোল দিদির অনুরোধের প্রেক্ষিতে কিঞ্চিত আপডেটঃ-
২৫।
ডানে ইজি রেসিপি এবং বায়ে আমার বড় শাহজাদী।
২৬।
পিকনিকের ভুঁড়ি ভোজনের পর পান দিচ্ছে দাদি ইজি রেসিপি নাতি ডাক্তার দাউদকে। ডাক্তার দাউদের ভাষায় ‘যেন আত্মার আত্মিয়’
No comments:
Post a Comment
Thank you very much for your comments.