১। কাঠালের মুচি আসছে।
পূর্ব সূত্রঃ আমার শিকড় আমার প্রেম-১
এইতো সেদিন বৃহষ্পতিবার রাতে শোবার পর হঠাত গ্রামের কথা মনে হল। গিন্নিকে বললাম চল কাল গ্রামে যাই। সেও খুব সুন্দর করে বলল চল। ব্যাস আর কোন কথা নেই। কোন ভাবে রাতটা কাটিয়ে
ঘুম থেকে উঠেই মেয়েদের কাছে আর্জি জানালাম। আর্জি মঞ্জুর হল। বেশ। নাশতা খেয়ে ঝট পট ব্যাগ গুছিয়ে দুই জনে বের হলাম।দুপুর সাড়ে বারটা নাগাদ পৌছে গেলাম। পৌছে কাপর বদলে চলে গেলাম জুম্মার নামাজে। নামাজের পর গ্রামের অনেকের সাথে দেখা। কেমন আছ? কে কে এসেছ? তোমার বাবা কেমন আছে/ এমন অনেক প্রশ্নোত্তরের পালা শেষ করে বারি এসে দুপুরের খাবার খেয়ে বের হলাম। আমার শ্যালক মহোদয়ের খামার পরিদর্শন। একা দেখিনি আপনাদের জন্যেও নিয়ে এসেছিঃ
২।
সৌখিন বাড়ির আঙ্গিনা।
৩।
বেগুন ক্ষেত
৪।
ধনে ক্ষেত
৫।
পেপে গাছ।
৬।
পিয়াজ তুলে আনা হয়েছে, কাটার অপেক্ষা।
৭।
পুকুরের এক পাশে কাচা ঘাট।
৮।
মসুর ডালের ক্ষেত।
৯।
মটর ক্ষেত।
১০।
মিষ্টি কুমরা।
১১।
পিয়াজ ক্ষেত।
১২।
কালিজিরা।
১৩।
গম।
১৪।
সরষে।
১৫।
ছবি নেয়ার সময় গ্রামের কৌতুহলি ছেলেমেয়ে।
১৬।
খেসারী।
১৭।
পল্লি মায়ের অপরূপ রূপ মাধুরি।
১৮।
সীম।
১৯।
লাউ।
২০।
খেজুর গাছে হাড়ি আর পরদিন ভোরে গ্লাস ভরা রস বিছানার পাশে রেডি। ও, হ্যা ভাল কথা রস খেতে সকালে শীতের মধ্যে মুখ ধোয়ার কোন প্রয়োজনই নেই। বলা যায় না রস যদি পানসে হয়ে যায়!
২১।
ছোট বেলার খেলার সাথি মাজেদ এর বাড়ি। ঘুণে ধরা পাট খড়ির বেড়া, তবুও শান্তির নীড়। একটু বসে এক কাপ চা খেয়ে নিলাম।
২২।
শ্যালক সাহেবের ফুল কফির ক্ষেত।
কফি বাজারে যাচ্ছে।
২৩।
কাচা মরিচ চাড়া।
২৪।
টমাটো ক্ষেত।
২৫।
পরের দিন সকালে বাজারে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে পিঁয়াজের ডাটা।
২৬।
জননী মোর জন্ম ভুমি।
২৭।
সরষে তোলার কাজ চলছে।
২৮।
ভুট্টা বুনছে।
আগের লাগান যেগুলি একটু বড় হয়েছে।
২৯।
এক ফাকে এসে ডাবের সদ্ব্যবহার।
৩০।
পল্লীবালাদের শাক তোলা।
৩১।
শাক বাছা।
৩২।
রসুন ক্ষেত।
৩৩।
তামাক।
পূর্ব সূত্রঃ আমার শিকড় আমার প্রেম-১
এইতো সেদিন বৃহষ্পতিবার রাতে শোবার পর হঠাত গ্রামের কথা মনে হল। গিন্নিকে বললাম চল কাল গ্রামে যাই। সেও খুব সুন্দর করে বলল চল। ব্যাস আর কোন কথা নেই। কোন ভাবে রাতটা কাটিয়ে
ঘুম থেকে উঠেই মেয়েদের কাছে আর্জি জানালাম। আর্জি মঞ্জুর হল। বেশ। নাশতা খেয়ে ঝট পট ব্যাগ গুছিয়ে দুই জনে বের হলাম।দুপুর সাড়ে বারটা নাগাদ পৌছে গেলাম। পৌছে কাপর বদলে চলে গেলাম জুম্মার নামাজে। নামাজের পর গ্রামের অনেকের সাথে দেখা। কেমন আছ? কে কে এসেছ? তোমার বাবা কেমন আছে/ এমন অনেক প্রশ্নোত্তরের পালা শেষ করে বারি এসে দুপুরের খাবার খেয়ে বের হলাম। আমার শ্যালক মহোদয়ের খামার পরিদর্শন। একা দেখিনি আপনাদের জন্যেও নিয়ে এসেছিঃ
২।
সৌখিন বাড়ির আঙ্গিনা।
৩।
বেগুন ক্ষেত
৪।
ধনে ক্ষেত
৫।
পেপে গাছ।
৬।
পিয়াজ তুলে আনা হয়েছে, কাটার অপেক্ষা।
৭।
পুকুরের এক পাশে কাচা ঘাট।
৮।
মসুর ডালের ক্ষেত।
৯।
মটর ক্ষেত।
১০।
মিষ্টি কুমরা।
১১।
পিয়াজ ক্ষেত।
১২।
কালিজিরা।
১৩।
গম।
১৪।
সরষে।
১৫।
ছবি নেয়ার সময় গ্রামের কৌতুহলি ছেলেমেয়ে।
১৬।
খেসারী।
১৭।
পল্লি মায়ের অপরূপ রূপ মাধুরি।
১৮।
সীম।
১৯।
লাউ।
২০।
খেজুর গাছে হাড়ি আর পরদিন ভোরে গ্লাস ভরা রস বিছানার পাশে রেডি। ও, হ্যা ভাল কথা রস খেতে সকালে শীতের মধ্যে মুখ ধোয়ার কোন প্রয়োজনই নেই। বলা যায় না রস যদি পানসে হয়ে যায়!
২১।
ছোট বেলার খেলার সাথি মাজেদ এর বাড়ি। ঘুণে ধরা পাট খড়ির বেড়া, তবুও শান্তির নীড়। একটু বসে এক কাপ চা খেয়ে নিলাম।
২২।
শ্যালক সাহেবের ফুল কফির ক্ষেত।
কফি বাজারে যাচ্ছে।
২৩।
কাচা মরিচ চাড়া।
২৪।
টমাটো ক্ষেত।
২৫।
পরের দিন সকালে বাজারে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে পিঁয়াজের ডাটা।
২৬।
জননী মোর জন্ম ভুমি।
২৭।
সরষে তোলার কাজ চলছে।
২৮।
ভুট্টা বুনছে।
আগের লাগান যেগুলি একটু বড় হয়েছে।
২৯।
এক ফাকে এসে ডাবের সদ্ব্যবহার।
৩০।
পল্লীবালাদের শাক তোলা।
৩১।
শাক বাছা।
৩২।
রসুন ক্ষেত।
৩৩।
তামাক।
No comments:
Post a Comment
Thank you very much for your comments.