Saturday 13 February 2010

ব্লগ বার্তাঃ বাংলা হ্যাকস

ভুমিকাঃ ব্লগ কি কেন তা এইতো সেদিন পর্যন্তও আমি কিছুই জানতাম না। হঠাত্ এক দিন এমনিই নেটে ঘুরতে ঘুরতে গুগল এর একটা পেজ ভেসে এল যাতে লেখা রয়েছে Creat a blog। ব্লগ মানে কি, এটা ক্রিয়েট করে কি হয় এসবের কিছুই জানি না। অনেকক্ষণ ভাবলাম শেষ পর্যন্ত মনে করলাম দেখি কোথায় নিয়ে
যায়। এই মনে করে তাতে যে ভাবে যা চাইছে তা দিয়ে দিয়ে গেলাম এবার একটা নাম চাইল, এখন কি করি ভেবে পাচ্ছিলাম না চট করেই একটা নাম মনে এলো “নীল নক্ষত্র” তাই দিয়ে দিলাম। এক সময় লেখা দেখলাম ইয়োর ব্লগ ইজ ক্রিয়েটেড। এবার পোস্টিং এর পালা কি দেই কি দেই যখন ভাবছি তখন মনে এলো আমার কিছু ভ্রমণ কাহিনি লেখা রয়েছে, সারা জীবনইতো পথে পথে কেটে গেল। কি কি দেখেছি তাই নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করেছি আমার আবার একটা সমস্যা হচ্ছে বানান ভুলে গেছি আবার তার সাথে কম্পিউটারে ভালো ভাবে বাংলা টাইপও করতে পারিনা অর্থাৎ কি বোর্ডের সাথে আঙ্গুলের সঠিক সমন্বয় ঘটাতে বিভ্রাট ঘটে যায়, তবুও ভাবলাম এই জন্য যে লেখা যাবে না, তা কি করে হয় ভুল ভাল যাই হোক লেখা চালিয়ে গেলাম। ওখান থেকেই একটা পর্ব করে পোস্টিং দিয়ে দিলাম। বাহ! চমৎকার! আমার লেখা প্রচারিত হয়ে গেল। ওয়েব সাইটে আমার লেখা দেখে অবাক হয়ে খানিকক্ষণ তাকিয়ে দেখলাম। আর এই আমি এতোদিন ভাবছিলাম লিখে তো যাচ্ছি কিন্তু এগুলি মানুষের কাছে পৌঁছাব কেমন করে। আর আজ যখন প্রচার হয়েই গেল একটা আত্ম তৃপ্তি পেলাম।

পরদিনই দেখি একজন পাঠক ঐ আমার যে সমস্যা সেই বানানের ভুল উল্লেখ করে একটা মন্তব্য করেছেন। দেখে উত্সাহ আরো বেড়ে গেল নিয়মিত লিখতে লাগলাম আর কিছু দিন পর পর তা পোস্ট করতে লাগলাম। ওই মন্তব্য কারির নামের কাছে কার্সার যেতেই দেখলাম এটা লিঙ্কড নাম ভাবলাম দেখি কি লিঙ্ক। ক্লিক করতেই দেখি আর একটা ব্লগ এসেছে যার নাম বাংলা হ্যাকস, ইনিই আমার প্রথম পাঠক এবং প্রথম মন্তব্য কারি। বানান সম্পর্কে নিজের অক্ষমতা প্রকাশ করে তার জবাব দিলাম। তার ব্লগ ঘুরে দেখি রিতিমত ব্লগ বানাতে এবং সাজাতে যা যা জরুরী তার সবই এখানে রয়েছে। এইতো শুরু হোল আমার ব্লগিং এর পথ চলা। একে একে আমার স্ত্রি এবং সন্তানেরাও এর সাথে জড়িয়ে গেল। ওখান থেকে কৌশল শিখি আর নিজের ঘরে তা প্রয়োগ করি।
প্রায়ই ঘুরতে ঘুরতে এমন অনেক ব্লগের সন্ধান পাচ্ছি যেগুলি দেখে খুবই ভালো লাগছে কিন্তু তাদের ঠিকানা ফেভারিট পেজে রেখে কুলিয়ে উঠতে পারছিলাম না। ভাবলাম এমন একটা ব্লগ করি যাতে আমি যে সব ব্লগ নিয়মিত ভ্রমণ করি সেগুলির লিঙ্ক রেখে দিতে পারি, অন্যরাও যদি এখান থেকে লিঙ্ক নিতে চায় বা দিতে চায় তাও পারবে। এই চিন্তা থেকেই স্মৃতি কণার জন্ম।

এর মধ্যে এক জন পরামর্শ দিলেন যে আপনি যে সব ব্লগ দেখছেন সেগুলি সম্পর্কে এখানে কিছু সমালোচনা লিখুন ভালো লাগবে। তাই আজ শুরু করলাম। ভাবলাম প্রথম যেটা দেখেছি সেটা দিয়েই ব্লগ বার্তা নামে পর্ব আকারে শুরু করি।


আজ আমার দেখা প্রথম  ব্লগ বাংলা হ্যকস সম্পর্কে লিখছি
১, ডিজাইনঃ
অনাড়ম্বর সাজ সজ্জা বিহীন সাধারন হালকা কিছু রঙের প্রলেপ এবং বিভিন্ন লেয়াউটের উপাদান সঠিক স্থানে স্থাপন করে এতো আকর্ষণীয় ব্লগ সাজানো সম্ভব এটা তারই একটা উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

২, লোডিং সঙ্ক্রান্ত বিষয়ঃ
আমি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮, ফায়ার ফক্স ৩।৫।২, গুগ্ল ক্রম বিটা এবং সাফারী ৪ দিয়ে লোড করে দেখেছি, এর হোম পেজ খুবই দ্রুত লোড হয়। প্রধানত এর পেজে বাহুল্য কোন গেজেট নেই, অহেতুক কোন গেজেটতো নেইই এমন কি হেডারেও সাধারন হালকা ছবি ব্যবহার করেছে, তার পর সে তার নিজস্ব কৌশল প্রয়োগ করে টেম্পলেটটি তার নিজের মত বিন্যাস করে নিয়েছে, বাড়তি কোন ইমেজ ব্যবহার করছে না বলে টেম্পলেটটিকেও সোজা হয়ে দাড়াতে কোন ভারী কিছু বয়ে নিতে হচ্ছে না ফলে খুব সহজেই লোড হচ্ছে।

৩, পাঠকের প্রয়োজনিয় পোস্টিং খুঁজে বের করা
এতো পোস্টিং প্রবাহের মধ্যে থেকে একটা নির্দিস্ট পোস্টিং খুঁজে বের করা কঠিন ব্যাপার হলেও এখানে অতি সাধারন এবং সহজ পথে পাঠককে তার নিজের প্রয়োজনীয় পোস্টিং খুঁজে পেতে অসুবিধা হয় না। এজন্য টেবল অফ কন্টেন্ট সুবিধা আছে সেখান থেকে যে কোন পাঠক তার চাহিদার পোস্ট খুজে নিতে পারে।

৪, উদ্দ্যেশ্যঃ এখানে দেখলাম যাদের ব্লগ করার শখ বা প্রয়োজন হচ্ছে অথচ এতদ্সংক্রান্ত কৌশল সম্পর্কে ধারনা নেই। তাদের জন্য এটা এক মহা প্রয়োজনিয় ব্লগ। যাবতীয় উপকরণ সংগ্রহ করে তার ব্লগ পরিচালন করার মত যথেষ্ট সরঞ্জাম এখানে রয়েছে। তবে একটা কথা হোল বিশ্বের বিখ্যাত কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেমন যাবতীয় সকল বিষয়ে শিক্ষা গ্রহন করা যায় না, ঠিক তেমনই এখানেও সব বিষয় নেই।
ব্লগের যাবতীয় কৌশলের পাশাপাশি সংশ্লিস্ট সংবাদ বা তথ্য পরিবেশন করে যাচ্ছে। যা এখানে একটু ঘুরে গেলে এক নজরেই দেখা যাবে। সে তার নিজস্ব গতি অনুযায়ী যা দেবার দিয়ে যাচ্ছে এবং তার পাশে পাঠকের চাহিদার প্রেক্ষিতে তাদের নানা বিষয়ে কৌতুহল মিটিয়ে বা তথ্যও যুগিয়ে যাচ্ছে। এমনকি তার নিজের ব্লগের খতিয়ানও দেখা যাচ্ছে।

৫, পরিচালনঃ  সকলের প্রকাশ ভঙ্গি এক নয়। পাঠকেরা যেমন নানাভাবে উপকৃত হয়ে যাবার সময় নানা ভঙ্গিতে ধন্যবাদ জানিয়ে যাচ্ছে তেমনি আবার নানা ভাবে নানা কিছু জানতেও চাইছে। যিনি এই ব্লগ পরিচালন করছেন তাকে দেখছি তার কোন বিরক্তি বা অবহেলা নেই অত্যন্ত আনন্দের সাথে জবাব দিয়ে যাচ্ছে। কোন পাঠক আপন বা কোন পাঠক পর এমন কোন ভাব তার মধ্যে নেই যে যা জানতে চাইছে যথা সম্ভব তা জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে, সকল মন্তব্যের প্রেক্ষিতে হাসিমুখে জবাব দিয়ে যাচ্ছে। কদাচিত লক্ষ্য করেছি সে কিছু সময় চাইছে। এটা হতেই পারে কারন তাকে তার পেশার জন্য অবশ্যই ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা না বললেই না তা হচ্ছ এখানে যাই লিখছে কোন নতুন ব্লগারের জন্য তা গ্রহন করা কোন অসুবিধা হচ্ছে বলে মনে হয় না, প্রতিটি বিষয় এমন পরিষ্কার ভাবে একের পর এক গুছিয়ে এমন ভাবে বর্ণনা দিচ্ছে প্রয়োজনিয় ক্ষেত্রে ছবি দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে আর কোন প্রশ্নের অবকাশ থাকছে না।

৬, ব্লগ করে কি ভাবে বিভিন্ন উপায়ে সাফল্য পাওয়া সম্ভব সে বিষয়েও তথ্য প্রকাশ করে সকলকে উৎসাহিত করছে। চমৎকার উদ্যোগ। অক্লান্ত ভাবে নিত্য নতুন কৌশল শিখিয়ে ব্লগ খুলতে সহযোগিতা করছে, উৎসাহ যোগাচ্ছে।

৭, উইন্ডোজের বিড়ম্বনা আর যন্ত্রণা ছাড়িয়ে লিনাক্স ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার চমৎকার প্রয়াস এবং অনেক সাহায্য ও খোজ খবর পাবার জন্য এটা এক অন্যতম স্থান।

৮, একটা বিশেষ মানসিকতা লক্ষণীয় যে এখানে কোন লেখাই কপিরাইটের প্রতিবন্ধকতায় আবদ্ধ করে রাখেনি। এখানে প্রকাশিত সকল লেখাই যে কেও ইচ্ছা করলেই যে কোন ভাবে প্রকাশ করার খোলা অনুমতি দিয়ে রেখেছে।

৯, মন্তব্য মন্তব্য  করার ক্ষেত্রে কোন প্রতিবন্ধকতা নেই, উন্মুক্ত প্রান্তরে যে কেও মন্তব্য করতে পারে সেরকম সুয়োগ রয়েছে। মাঝে মাঝে কেও কেও বিরূপ মন্তব্য করছেন তবে এতেও কোন মার মুখি জবাব বা প্রতি মন্তব্য নেই। এ এক অসাধরন ধৈর্য এবং সহ্য। তার পাঠকদের পক্ষ থেকেও কোন মার মুখি ভাব নিয়ে কেও তেড়ে আসছে না। এমনও করেননি যে সদর দরজায় আমন্ত্রন জানিয়ে রেখেছেন অথচ কেও এসে দেখে কোন গঠন মুলক মন্তব্য করলে  (গঠন মুলক মন্তব্য গুলি সাধারনত শুনতে খুব শ্রুতি মধুর শোনায় না) অর্থাৎ মন্তব্যটি তার মন মত না হলে তার দিকে লাঠি নিয়ে তেড়ে আসছেন না।
ভাবটা এমন যে, আমি যা করছি তা সবার দেখার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছি। কেও এটা দেখে  প্রাসঙ্গিক মন্তব্য দিয়ে আমাকে ভুল সংশোধনের একটা পথ দেখিয়ে দিতেও পারে। তাহলে আর তাকে মন্তব্যের সুয়োগ থেকে বঞ্চিত রাখি কেন।
যে কোন কাজের সমালোচনা সে কাজকে নিখুঁত বা নির্ভুল করতে সাহায্য করে। এজন্য পাঠক বা পরিদর্শককে সহজে মন্তব্য করার সুযোগ রাখা বিশেষ জরুরী। কোন কোন ব্লগে মন্তব্য করতে গিয়ে মন্তব্য করার জটিল প্রক্রিয়া এবং মন্তব্যের কোন পথ খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ফিরে এসেছি।
কেও আবার মন্তব্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ঠিক আছে এটা মেনে নিলাম এই ভেবে যে সে শুধু তার প্রশংসা সংক্রান্ত মন্তব্য গুলি সর্ব সাধারণের কাছে প্রচার করতে চাইছে, বিপক্ষের গুলি এড়িয়ে যেতে চাইছে।

আবার এমনও দেখেছি যে সামনেই লিখে রেখেছে এখানে যা আছে তা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত বিষয় কাজেই বুঝে শুনে মন্তব্য করবেন।
কোথাও দেখেছি অন্যান্য মন্তব্য দেখতে হলে ভিন্ন উইন্ডো খুলতে হয়। যেখানে আসল লেখা পড়ার সময়ের অভাব সেখানে এত কিছু করে কে মন্তব্য করতে বা দেখতে চাইবে, এটা আমার নিজের কাছে নিজের প্রশ্ন কারো কাছে এর জবাব চাইছি না।
কোথাও এমন দেখেছি, যা খুশি মন্তব্য করার বা প্রশ্ন করার আমন্ত্রন সদর দরজায় ঝুলিয়ে রেখেছে কিন্তু প্রশ্ন করলেই তেড়ে আসছে।
প্রশংসা শুনতে সবারই ভাল লাগে। কিন্তু প্রশংসা এবং চাটুকারিতা এক কথা নয়, এটা যাচাই করে নিতে হবে। প্রশংসা যেমন উদ্দীপনা যোগায় চাটুকারিতা তেমনি এর উলটো ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যায়।
এগুলি আমার একান্তই নিজস্ব ভাবনা কারো সাথে এর মিল নাও হতে পারে।  সবার নিজস্ব দর্শন থাকবেই। আমার ভাবনার ব্যাপারে কারো কিছু বলার থাকলে নির্দ্বিধায় আলাপ করতে পারেন। ‘বিশ্ব  জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র’, আমার অতি প্রিয় একটা কবিতা যা আমাকে ইন্ধন যোগায়।

১০। ব্রাউজারঃ আমি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৮, ফায়ার ফক্স, গুগল ক্রম, সী মাঙ্কি, সাফারি এই সব ব্রাউজার দিয়ে দেখেছি তেমন কোন হের ফের লক্ষ্য করিনি।

১১। কোন বিনোদন মুলক কিছু না থাকা সত্বেও এখানে প্রচুর পাঠক সমাগম হয়। আমার মনে হয় এখান থেকে অনেকেই কলা কৌশল সংগ্রহ করে নিজ নিজ ব্লগ সাজাতে পারছে। এটা পাঠকদের মন্তব্য দেখেই বোঝা যায়। আমি নিজেও এখান থেকে যাবতীয় সহযোগিতা সহ মাল মশলা নিয়ে ৫টা ওয়েব সাইট খুলেছি।
 
যারা এই সাইটটি দেখেছেন আশা করি তারা আমার সাথে একমত হবেন আর যারা দেখেননি তাদের ইচ্ছা হলে একবার বাংলা হ্যাকস দেখে আসুন।  তার এই অক্লান্ত পরিশ্রম এবং নির্মল ইচ্ছার জয় হোক, দিকে দিকে প্রসারিত হোক জয়গান এই শুভ কামনা।
আগামীতে ভিন্ন কোন কাহিনী নিয়ে আবার আসার ইচ্ছা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি।

5 comments:

  1. আপনি পতঞ্জলির কাজ করেছেন। পানিনি যখন ভাষা ব্যবহারের পদ্ধতি সহয করতে 'অষ্টাধ্যায়ী' লিখলেন পতঞ্জলি তার পরে এর একটা টীকা লিখেছেন। নামটা আমি এখন মনে করতে পারছি না। তার পরেতো এতো লেখা হয়েছে যে এ নিয়েই একটা পুরো লাইব্রেরী ভরানো যায়! আমি এ লেখা অরকুটে আর ফেসবুকে ফরোয়ার্ড করে দিলাম। 'শব্দ' ডিকসনারীতে আপাতত আপনি ইংরেজি শব্দ ঢুকিয়ে হাত পাকান।

    ReplyDelete
  2. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বাংলা হ্যাকসের প্রতি আপনার ভালোবাসা সত্যিই প্রশংসার উর্ধ্বে।
    ধন্যবাদ

    ReplyDelete
  3. হ্যাঁ, বাংলা হ্যাকস সত্যিই একটা ভাল ও উপকারী ওয়েবসাইট। বাংলা ভাষায় ব্লগার.কম ব্লগ নিয়ে এমন বিস্তারিত ও নিয়মিত আলোচনা এককভাবে আর কোন ব্লগে এত বেশি নেই। আমি নিয়মিত সাইটটি ভ্রমণ করি (অন্যটেকিসাইটগুলোও ভ্রমণ করি)।
    আপনার লেখা রিভিউটি সত্যিই তথ্যবহুল হয়েছে। আমি বাংলা হ্যাকস সাইটের সমৃদ্ধি কামনা করি।

    ReplyDelete
  4. আপনারা যারা আমার এই প্যাচাল মনযোগ দিয়ে পড়ে নিজ নিজ মতামত জানিয়ে গেছেন তাদের সবাইকে আমার অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আপনাদের মন্তব্যগুলি আমাকে সামনে এগিয়ে যেতে প্রেরনা যোগাবে।
    আশা করি আবার দেখা হবে এমনি ভিন্ন কোন আয়োজনে।

    ReplyDelete

Thank you very much for your comments.