রান্নার কিছু কৌশল
১। যারা গুড়া মশলা ব্যাবহার করেন তাদের জন্যঃ আপনি আজ কি কি রান্না করবেন তা আগেই ঠিক করে নিন। যেমন মাছ, মাংশ বা আর যাই হোক। সেই অনুযায়ি মাছের মশলা, মাংশের মশলা এগুলি সব আলাদা আলাদা করে ছোট বাটি বা কাপে নিয়ে গড়ম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সম্ভব হলে দু চার ফোটা লেবুর রস বা কালো ভিনিগার দিতে পারেন
২। পিয়াজ বা মশলা বেশি আচে ভুনবেন না, মাঝাড়ি আচে ভুনবেন। মশলা ভুনা হয়ে গেলে মাংশ রান্নার ক্ষেত্রে মাংশ ভুনবেন তাও মাঝাড়ি আচে। ঝোল দেয়ার পর আচ বাড়িয়ে দিবেন কিন্তু যখন ফুটতে শুরু করবে তখন আবার আস্তে আস্তে আচ কমিয়ে দিবেন হাড়ি ঢেকে রাখবেন। এখন এই ঢিমে আচে রান্না শেষ করুন। মাছ সব সময় ঢিমে আচে রান্না করুন।
৩। শাক শব্জী কেটে ধুবেন না, ধুয়ে কাটবেন।
৪। কাচা মরিচ কুচি করে কাটলে ঘ্রান থাকেনা। লম্বা করে কাটবেন এবং রান্না শেষ হয়ে এলে উপরে ছড়িয়ে দিয়ে নামানো পর্যন্ত ঢেকে রাখবেন, ঝালের সাথে সুন্দর ঘ্রান থাকবে।
৫। ধনে পাতা ছড়িয়ে দেবার পর জ্বাল দিবেন না, হাড়ি নামিয়ে ঢেকে রাখবেন।
৬। ইলিশ মাছ এবং মসুর ডালে রসুন দিলে ঘ্রান নষ্ট হয়ে যায়।
৭। নুন, জ্বাল, ঝাল ও ঝোলের সমন্বয়ে রান্নার স্বাদ নির্ভর করে।
৮। সম্ভব হলে রান্নায় গড়ম পানি ব্যাবহার করুন। সময়ও কম লাগবে সেদ্ধও হবে তারাতারি।
৯ হাড়ি, পাতিল বা কড়াই কেনার সময় তলা ভারী দেখে কিনবেন। তাতে তলায় কম ধরবে রান্না করে আড়াম পাবেন।
১০।কথায় বলে মাছের স্বাদ ধোয়ায়, ভালো ভাবে ধোয়া না হলে আশটে গন্ধ থাকলে সে মাছ আর কোন ভাবেই রান্না করে সুস্বাদু করা যাবেনা। মাছ ধোয়া অসুবিধা হলে কেটে কুটে একটু ধুয়ে নিয়ে লবন, লেবুর রস এবং একটু হলুদ দিয়ে মাখিয়ে ঘন্টা খানিক রেখে দিন, মাঝে মাঝে নেড়ে দিবেন। আশটে গন্ধ থাকবে না।
১। যারা গুড়া মশলা ব্যাবহার করেন তাদের জন্যঃ আপনি আজ কি কি রান্না করবেন তা আগেই ঠিক করে নিন। যেমন মাছ, মাংশ বা আর যাই হোক। সেই অনুযায়ি মাছের মশলা, মাংশের মশলা এগুলি সব আলাদা আলাদা করে ছোট বাটি বা কাপে নিয়ে গড়ম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সম্ভব হলে দু চার ফোটা লেবুর রস বা কালো ভিনিগার দিতে পারেন
২। পিয়াজ বা মশলা বেশি আচে ভুনবেন না, মাঝাড়ি আচে ভুনবেন। মশলা ভুনা হয়ে গেলে মাংশ রান্নার ক্ষেত্রে মাংশ ভুনবেন তাও মাঝাড়ি আচে। ঝোল দেয়ার পর আচ বাড়িয়ে দিবেন কিন্তু যখন ফুটতে শুরু করবে তখন আবার আস্তে আস্তে আচ কমিয়ে দিবেন হাড়ি ঢেকে রাখবেন। এখন এই ঢিমে আচে রান্না শেষ করুন। মাছ সব সময় ঢিমে আচে রান্না করুন।
৩। শাক শব্জী কেটে ধুবেন না, ধুয়ে কাটবেন।
৪। কাচা মরিচ কুচি করে কাটলে ঘ্রান থাকেনা। লম্বা করে কাটবেন এবং রান্না শেষ হয়ে এলে উপরে ছড়িয়ে দিয়ে নামানো পর্যন্ত ঢেকে রাখবেন, ঝালের সাথে সুন্দর ঘ্রান থাকবে।
৫। ধনে পাতা ছড়িয়ে দেবার পর জ্বাল দিবেন না, হাড়ি নামিয়ে ঢেকে রাখবেন।
৬। ইলিশ মাছ এবং মসুর ডালে রসুন দিলে ঘ্রান নষ্ট হয়ে যায়।
৭। নুন, জ্বাল, ঝাল ও ঝোলের সমন্বয়ে রান্নার স্বাদ নির্ভর করে।
৮। সম্ভব হলে রান্নায় গড়ম পানি ব্যাবহার করুন। সময়ও কম লাগবে সেদ্ধও হবে তারাতারি।
৯ হাড়ি, পাতিল বা কড়াই কেনার সময় তলা ভারী দেখে কিনবেন। তাতে তলায় কম ধরবে রান্না করে আড়াম পাবেন।
১০।কথায় বলে মাছের স্বাদ ধোয়ায়, ভালো ভাবে ধোয়া না হলে আশটে গন্ধ থাকলে সে মাছ আর কোন ভাবেই রান্না করে সুস্বাদু করা যাবেনা। মাছ ধোয়া অসুবিধা হলে কেটে কুটে একটু ধুয়ে নিয়ে লবন, লেবুর রস এবং একটু হলুদ দিয়ে মাখিয়ে ঘন্টা খানিক রেখে দিন, মাঝে মাঝে নেড়ে দিবেন। আশটে গন্ধ থাকবে না।
No comments:
Post a Comment
Thank you very much for your comments.